
জেনে নিন কিছু বিষধর ওষুধের নাম!
- ওমেন্সকর্নার ডেস্ক
- মার্চ ১০, ২০১৮
অস্ট্রেলিয়াতে এক ধরণের সাপ পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় এই সাপটি সবচেয়ে বিষধর সাপ। এই বিষধর সাপের বিষ হৃদরোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ৷
কাঁকড়া খেতে অনেকেই খুব ভালোবাসে কিন্ত তারা জানে না কাঁকড়ার বিষ কতটা ভয়াবহ। তবে এই ভয়াবহ বিষ ব্যথা কমানোর ওষুধে এবং হৃদরোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ৷
বিছা ভয় পায় না এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে। বিছার বিষও খুব ভয়াবহ কিন্ত কাজের । বিছার বিষও ব্যথা কমানোর ওষুধে এবং হৃদরোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ৷
একধরণের বিষধর মাকড়সার দেখা মেলে চিলিতে ৷ এটিকে হৃদরোগ উপশমে ব্যবহার করা হয় ৷ তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা এটির বিষ বন্ধ্যাত্ব দূর করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে ৷
মৌমাছির হুল ফোটানোর ব্যথা যে কতটা ভয়াবহ সেটা না খেলে বুঝা যাবে না। তবে এই ফুল ফোটানো যদি হয় রোগের ওষুধ ! বাতের ব্যথায় এই চিকিৎসা দেয়া হয়। দেহের যে স্থানে ব্যথা থাকে সেখানে হুল ফোটানো হয়৷
চিকিৎসার এই ধরন প্রায় তিন হাজার বছরের পুরানো ৷
দক্ষিণ আফ্রিকায় এক ধরণের হলুদ রংয়ের সাপ পাওয়া যায়। এই সাপের বিষ স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে ৷ অর্থাৎ আলজাইমারের ক্ষেত্রে এই সাপের বিষ অত্যন্ত ভালো ওষুধ ৷
শামুকের মুখে এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ থাকে যা বেদনানাশক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
গলায় কালো রংয়ের এক ধরণের সাপ আছে যারা কোবরা নাম পরিচিত। এই সাপের বৈশিষ্ট্য হল এরা ফনা তুলে বাতাসে বিষ ছোড়ে ৷ এই বিষ অত্যন্ত মারাত্মক কিন্ত এই বিষই অনেক রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ৷
এক প্রজাতির টিকটিকি আছে যার বিষ ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের ওষুধ তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় ৷ এর লালায় বিশেষ ধরনের একটি রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে৷
তথ্য এবং ছবি : গুগল