![ট্রপিক্যাল পালমোনারি ইত্তসিনোফিলিয়া ট্রপিক্যাল পালমোনারি ইত্তসিনোফিলিয়া](https://www.womenscorner.com.bd/media/imgAll/2017October/nabila-b-20190314044116.jpg)
ট্রপিক্যাল পালমোনারি ইত্তসিনোফিলিয়া
- ওমেন্সকর্নার ডেস্ক
- মার্চ ১৪, ২০১৯
গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বেশী দেখা যায়। বাংলাদেশ গ্রীষ্মপ্রধান দেশ। আমাদের দেশেও আগে এই রোগ অনেক দেখা যেত। বর্তমানে খুব বেশী দেখা যায় না। সবার সচেতনতার জন্যেই এটি সম্ভব হয়েছে। দুই ধরনের পরজীবী দিয়ে এই রোগ হয়। একটির নাম উশেরেরিয়া ব্যানক্রফটি এবং অপরটি ব্রুজিয়া মালয়ি। মশার মাধ্যমে এসব পরজীবী শরীরে প্রবেশ করে। তারপর বিভিন্ন টিস্যু বা কলাতে যেয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে। ট্রপিক্যাল পালমোনারি ইত্তসিনোফিলিয়াতে বিভিন্ন উপসর্গ থাকে। যেমন-
১। জ্বর
২। ওজন কমে যাওয়া
৩। শ্বাসকষ্ট
৪। কাশি
৫। বুকে চাপ ধরা
৬। বুকের ভেতর থেকে বাঁশির মত শব্দ হওয়া ইত্যাদি।
রক্ত পরীক্ষা করে এ সমস্যা ধরা যায়। ইত্তসিনোফিল অনেক বেড়ে যায়। ঞম-ঊ রক্তে বেড়ে যায়। ফাইলেরিয়ার এন্টিবডি রক্তে পজিটিভ হয়। স্ট্রংগাইলয়েডস স্টারকোরালসি পরজীবীর সাথে এই পরজীবীর মিল আছে। তাই ডায়াগনসিসের সময় সাবধান হতে হবে। কৃমিনাশক ওষুধের বহুল ব্যবহারে এ সমস্যা আর দেখা যায়না বললেই চলে। এভাবে সচেতন হলে অনেক রোগকেই পৃথিবী থেকে বিদায় জানানো সম্ভব।