প্রাইমারী ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি

  • ওমেন্সকর্নার ডেস্ক
  • সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৮

দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেলে বা ইমিউন সিস্টেম সঠিকভাবে কাজ না করলে প্রাইমারী ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি দেখা যায়। কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা, ঔষধ বা বিষাক্ত পদার্থের কারণে এই রোগ হয় না। এটি মূলত একটি জেনেটিক ডিজঅর্ডার। সাধারণত ১ বছর হওয়ার পূর্বেই এই রোগ নির্ণয় করা যায়, তবে কখনো কখনো সাবালক না হওয়া পর্যন্ত এই রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হয় না। ৫০০ জনের মধ্যে গড়ে একজন এই সমস্যা নিয়ে জম্নগ্রহণ করে।

কারণ

DNA হল ক্রোমোসোমের একমাত্র স্থায়ী রাসায়নিক পদার্থ এবং বংশগত বৈশিষ্ট্যের বাহক। আর জিন হলো DNA অণুর একটি খন্ডাংশ যা জীবের বংশগতির মৌলিক ভৌত ও কার্যিক একক এবং বংশ থেকে বংশান্তরে জীবের বৈশিষ্ট্য বহন করে। প্রাইমারী ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি একটি জিনগত সমস্যা, যা বাবা বা মা অথবা উভয় থেকেই সন্তানের হয়ে থাকে। DNA এর বিভিন্ন সমস্যার কারণে ইমিউন সিস্টেম নষ্ট হয়ে যায়, যার কারণে এই রোগ হয়ে থাকে।

এই রোগের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। যেমন-

- বি সেলের (অ্যান্টিবডি) অভাব বা ডেফিসিয়েন্সি

- টি সেলের অভাব বা ডেফিসিয়েন্সি

- কম্বিনেশন বি এন্ড টি সেল ডেফিসিয়েন্সি

- ডিফেক্টিভ ফ্যাগোসাইটস

- কমপ্লিমেন্ট ডেফিসিয়েন্সি

- অজানা কারণ। 

আর/এস

Leave a Comment