যে ৩ উপায়ে খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখবেন

  • ওমেন্স কর্নার ডেস্ক
  • ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২

বাজার থেকে নানা ধরনের খাবার, শাকসবজি কিংবা ফলমূল নিয়মিত কিনে খান সবাই। তবে খাবার কিনে আনার পর তা সঠিকভাবে সংরক্ষণ কিংবা পরিষ্কার করার বিষয়ে অনেকে নানা ধরনের ভুল করেন। আর এ কারণেই ভুগতে হয় ফুড পয়জনিং সহ নানা সমস্যায়।

পরিষ্কার করুন: বিভিন্ন ফলমূল কিংবা শাক সবজি কিনে আনার পর পরই তা চলমান পানির নিচে রেখে ধুয়ে নিন। খাদ্যে বিষক্রিয়া সৃষ্টিকারী জীবাণু অনেক জায়গায় বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি আপনার রান্না ঘরের চারপাশে ও ছড়াতে পারে।

আরো পড়ুনঃ স্ত্রীকে খুশি রাখার সহজ উপায়

খাবার তৈরীর আগে খাওয়ার আগে ও পরে সাবান-পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ডের জন্য হাত ধুয়ে নিন। গরম সাবান-পানি দিয়ে বাসনপত্র, কাটিং বোর্ড সহ চুলা বেসিন ইত্যাদি ধুয়ে ফেলুন।

মাছ-মাংস আলাদা রাখুন: কাঁচা মাংস, মুরগি, সামুদ্রিক খাবার ও ডিম সঠিকভাবে সংরক্ষণের অভাবে অন্যান্য খাবারে জীবাণু ছড়াতে পারে। এজন্য এসব খাবারে আলাদা কাটিং বোর্ড ও প্লেট ব্যবহার করুন।

সঠিক তাপমাত্রা রান্না করুন: খাবার যদি সঠিক তাপমাত্রা রান্না করা হয় তাহলে এর অভ্যন্তরীণ জীবাণু খুব দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়। আপনার খাবার নিরাপদে রান্না করা হয়েছে কিনা তা জানার একমাত্র উপায় হল একটি খাদ্য থার্মোমিটার ব্যবহার করা।

খাবারটি সঠিক উপায়ে রান্না হয়েছে কিনা কিংবা নিরাপদে রান্না হয়েছে। খাবারের রঙ ও টেক্সচার দেখে কখনো পরীক্ষা করা সম্ভব নয়। তাই খাদ্য থার্মোমিটার ব্যবহার করুন। কোন খাবার কতটুকু তাপমাত্রায় রান্না করবেন জেনে নিন-

আরো পড়ুনঃ শরীরে রক্তশূন্যতা জানান দেবে যেসব লক্ষণ

- গরুর মাংসের সহ বিভিন্ন ধরনের লাল মাংস ১৬০ ডিগ্রী ফারেনহাইটে রান্না করতে হবে। রান্নার পর অন্তত ৩ মিনিট অপেক্ষা করে খেতে হবে।

- পাখনাসহ মাছ ১৪৫ ডিগ্রী ফারেনহাইটে ও

- চিকেন ও টার্কি ১৬৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটের রান্না করতে হবে।

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

Leave a Comment