ক্যাপসিকাম খাওয়ার উপকারিতা

  • ওমেন্স কর্নার ডেস্ক
  • আগস্ট ৫, ২০২১

ক্যাপসিকাম লাল, হলুদ ও সবুজ বর্ণের পাওয়া যায়। এর অপর নাম বেল পিপার। বর্তমানে আমাদের দেশে এটি বেশ জনপ্রিয় একটি খাদ্য উপাদানে পরিণত হয়েছে।

- চামড়া পরিষ্কার রাখতে ক্যাপসিকাম বেশ উপকারী, এটি চামড়ার র‍্যাশ হওয়া ও ব্রণ প্রতিরোধ করে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে জানুন কিছু টিপস!

- এই ক্যাপসাইসিনস নামক উপাদান ডি এন এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান এর সংযুক্ত হতে বাধা দেয়। এভাবে এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।

- ক্যাপসিকাম যেকোনো ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতে ব্যথা, অস্টিওআর্থারাইটিস ইত্যাদি ব্যথা দূর করতে কাজ করে।

- ক্যাপসিকাম দেহের বাড়তি ক্যালোরি পূরণে কাজ করে। ফলে উচ্চ চর্বি থেকে যে ওজন বৃদ্ধি পায়, তা হ্রাস করে।

- সি সিকনেস ( সমুদ্রে যাওয়ার কারণে তৈরি অসুস্থতা ) ম্যালেরিয়া, জ্বর ইত্যাদি রোধে ক্যাপসিকাম বেশ কার্যকর।

- এতে অ্যালকালয়েড, ফ্লেবনয়েড, ক্যানিন ইত্যাদি পাওয়া যায়। অ্যালকালোয়েড অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ক্যানিন আন্ত্রিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

- এর ভিটামিন-সি মস্তিষ্কের টিস্যু কে পুনরুজ্জীবিত করে, দেহের হাড় কে সুগঠিত করে। এটি বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

আরো পড়ুনঃ বরইয়ের টক আচার তৈরির রেসিপি দেখুন

- লাইকোপিন প্রোস্টেট ক্যান্সার, সার্ভিকাল ক্যান্সার ও ওভারিয়ান ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে।

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

Leave a Comment